বাহারী নৌকায় তালে তালমিলিয়ে চলছে মাঝি-মাল্লাদের বৈঠা। ঢোল, বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে জারি-সারি গান গাইছে তারা। নৌকায় করে ও নদীর তীরে দাঁড়িয়ে নানা বয়সের হাজারো উৎসুক দর্শনার্থী নৌকাবাইচ দেখতে এসেছেন। নৌকা বাইচে অংশ নেয়া প্রতিযোগিদের হৈ হুল্লোর, হর্ষ ধ্বনী, করতালী দিয়ে উৎসাহ দেন দর্শনার্থীরা।
আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার বিয়াঘাট-দস্তনানগর গ্রামে নন্দকুজা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার ও রবিবার বিয়াঘাট-দস্তনানগর গ্রামবাসীর দুইদিনব্যাপী এই আয়োজনকে ঘিরে আশপাশের গ্রামগুলোতেও উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, দীর্ঘ একযুগ পরে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় ঐতিহ্যের এই নৌকাবাইচ হলো। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নাটোর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. আব্দুল আজিজ।
আয়োজক গ্রামবাসীর পক্ষে নৌকা বাইচে নেতৃত্ব দেন মো. শাহিন সরকার। নৌকাবাইচে প্রথম স্থান অর্জনকারী নিউ একতা চ্যালেঞ্জারকে মোটরসাইকেল, দ্বিতীয় আল মদিনা এক্সপ্রেসকে বড় ফ্রিজ ও তৃতীয় পদ্মা এক্সপ্রেসকে ছোট ফ্রিজ পুরস্কার দেওয়া হয়। বাইচে বিশালাকৃতির মোট ১২টি নৌকা অংশগ্রহণ করে। প্রতিটি নৌকায় ৪০-৪৫ জন করে মাল্লা ছিলেন। অংশগ্রহণকারী অন্যান্য নৌকা প্রতি একটি করে এলইডি টিভি পুরস্কার দেওয়া হয়।
আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার বিয়াঘাট-দস্তনানগর গ্রামে নন্দকুজা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার ও রবিবার বিয়াঘাট-দস্তনানগর গ্রামবাসীর দুইদিনব্যাপী এই আয়োজনকে ঘিরে আশপাশের গ্রামগুলোতেও উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, দীর্ঘ একযুগ পরে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় ঐতিহ্যের এই নৌকাবাইচ হলো। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নাটোর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. আব্দুল আজিজ।
আয়োজক গ্রামবাসীর পক্ষে নৌকা বাইচে নেতৃত্ব দেন মো. শাহিন সরকার। নৌকাবাইচে প্রথম স্থান অর্জনকারী নিউ একতা চ্যালেঞ্জারকে মোটরসাইকেল, দ্বিতীয় আল মদিনা এক্সপ্রেসকে বড় ফ্রিজ ও তৃতীয় পদ্মা এক্সপ্রেসকে ছোট ফ্রিজ পুরস্কার দেওয়া হয়। বাইচে বিশালাকৃতির মোট ১২টি নৌকা অংশগ্রহণ করে। প্রতিটি নৌকায় ৪০-৪৫ জন করে মাল্লা ছিলেন। অংশগ্রহণকারী অন্যান্য নৌকা প্রতি একটি করে এলইডি টিভি পুরস্কার দেওয়া হয়।
মো: আখলাকুজ্জামান